1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

জিয়া স্মৃতি পাঠাগার মৌলভীবাজারে শিশুদের রং তুলিতে জিয়াউর রহমানকে স্মরণ ও পুরস্কার বিতরন

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৩৪ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদক: বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম-জন্মবার্ষিকী ও শহীদ জিয়া স্মৃতি পাঠাগার মৌলভীবাজারের ১২ বছর পুর্তিতে ৩টি ধাপে শিক্ষার্থীদের নিয়ে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা। কেউ আঁকছেন দেশের ছবি আবার কেউ গ্রাম বাংলার বিভিন্ন ঐতিহ্যকে ফুটিয়ে তুলছেন রং তুলিতে। কেউ আবার ফুটিয়ে তুলছেন একাত্তর সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের দৃশ্য। বিভিন্ন বয়স শিশু আর কিশোরর এতে অংশ নিয়ে আনন্দ আর উচ্ছাস প্রকাশ করছেন।

oplus_0

আজ সোমবার ২০জানুয়ারি বিকেলে মৌলভীবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সম্মুখে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে শহীদ জিয়া

স্মৃতি পাঠাগার মৌলভীবাজার। শহীদ জিয়া পাঠাগার মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি মুজিবুর রহমান মুজিব এর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মনোয়ার রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা-বিএনপির-আহবায়ক ফয়জুল-করিম ময়ুন, বিশেষ-অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিঠির সদস্য আশিক মোশারফ, জেলা জর্জ কোটের স্পোশাল পিপি এডভোকেট বকশি জোবায়ের, দৈনিক মৌমাছি কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ও মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব শেখ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, মাহবুব ইজদানী ইমরান, এড. রুনু কান্ত দত্ত, এড. নিয়ামুল হক, এড. নেপুর আলী, এড. ইজাজুল ইসলাম তানভীর। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ছিলেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকমীরা।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩শতাধিক শিশু শিক্ষার্থী এতে অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতার বিচারক ড্রয়িং যাচাই-বাছাই করে তিনটি গ্রুপ থেকে ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অর্জনকারী মোট ৯জন শিক্ষার্থীসহ অংশ গ্রহনকারী সকল শিক্ষার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা ও পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন। পরে অতিথি ও সকল অংশ গ্রহনকারীদের নিয়ে কে কাটা হয়।
এসময় বক্তারা বলেন, “ফ্যাসিস্ট শাসনামলের বিগত ১৫বছরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সম্পর্কে অনেক নেতিবাচক বার্তা ছড়ানো হয়েছিল, যা সবই মিথ্যা। আমরা চাই সাধারণ শিক্ষার্থীরা শহীদ জিয়া সম্পর্কে বিশদ জানুক। তাই কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের নির্দেশনা মেনে আমরা এই সাংস্কৃতিক উদ্যোগটি গ্রহণ করেছি। শিশুদের ছাত্রদের এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। জিয়াউর রহমান শিশুদের উন্নয়ন ও মনোজগতের বিকাশের জন্য শিশু একাডেমি প্রতিষ্ঠা ও শিশু মেলা চালু করেছিলেন। যা বিগত স্বৈরাচার সরকার বন্ধ করে দিয়েছিলো। জিয়াউর রহমান শিশুদের নিয়ে ভাবতেন। তাই তিনি শিশুদের জন্য কাজ করেছিলেন। জিয়াউর রহমান জীবনে যে অসংখ্য ভালো কাজ করেছেন, তার মধ্যে শিশুদের বিকাশের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। ভবিষ্যতে আরও সৃষ্টিশীল আয়োজনের প্রত্যাশা রাখি।“মুক্তিযুদ্ধে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের অবদানকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে জনপ্রিয় করা ও তাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে উৎসাহিত করার এই প্রয়াস আমরা সামনের দিনেও অব্যাহত রাখা হবে।
এনিয়ে অভিবাবক ও শিক্ষাথীরা বলেন- ভিন্নধর্মী এআয়োজনে অংশগ্রহণকারী শিশুরা দারুণভাবে চিত্রাঙ্কন করেছে।পড়ালেখার পাশাপাশি এরকম সৃজনশীল কাজের বৃদ্ধি পায় শিক্ষার্তীদের বুদ্ধিভিত্তিক চর্চা। তাই এরকম আয়োজনের প্রশংসা করছেন তারা।
তিনটি বিভাগে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রথম থেকে দশম শ্রেণীর তিন শতাধিক শিক্ষার্থী এ প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করেন। প্রতিটি বিভাগের তিনটি পুরস্কার ও অংশগ্রহণকারী সকলের জন্য ছিলো সনদ ও উপহার।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..